যজুর্বেদে সর্বমোট ১৯৭৫টি মন্ত্র আছে। অধ্যায় আছে ৪০টি এবং ৩০৩টি অনুবাক আছে। মাসবেদে মন্ত্রসংখ্যা ১৮৯৩টি। সামবেদ আবার দুই ভাবে বিভক্ত। পূর্বার্চিক ও উত্তরার্চিক। পূর্বার্চিক চার খন্ডে বিভক্ত। চারটি কান্ড আবার ছয় প্রপাঠক বা পাঁচ অধ্যায়ে বিভক্ত। প্রপাঠকগুলি আবার অর্ধ প্রপাঠক ও দশতিতে বিভক্ত। উত্তরার্চিকে ২১টি অধ্যায় ও ৯টি প্রপাঠক আছে। প্রপাঠকগুলিতে অর্ধপ্রপাঠক আছে কিন্ত কোন দাশতি নেই। কিন্তু সূক্ত আছে। অথর্ববেদে মন্ত্রসংখ্যা ৫৯৭৭। এ বেদে ২০টি কান্ড আছে। কান্ডগুলি আবার ৩৪৯টি প্রপাঠকে বিভক্ত। অথর্ববেদে ১১টি অনুবাক, ৭৭টি বর্গ ও ৭৩১টি সূক্ত আছে। চারি বেদের মন্ত্রকে নিম্নোক্তভাবে বুঝানো যেতে পারে:
উদাহরণ:
ঋগ্বেদ ১০/৫৭/১ বলতে ১০ কে মন্ডল, ৫৭ কে সূক্ত ও ১ কে মন্ত্র বলা হয়। সামবেদ পূর্বার্চিক ১/১/২ বলতে পূর্বার্চিক প্রপাঠক ১, দশতি ১ ও মন্ত্র ২। সামবেদ উত্তরার্চিক ৮/২/১০ বলতে উত্তরার্চিক প্রপাঠক ৮, দ্বিতীয়ার্ধ প্রপাঠক ২ ও মন্ত্র ১০। যজুর্বেদ ৩৬/২ বলতে অধ্যায় ৩৬ এবং মন্ত্র ২। অথর্ববেদ ১৯/৬৩/২ বলতে কান্ড ১৯, বর্গ ৬৩ ও মন্ত্র ৪।
ConversionConversion EmoticonEmoticon